আমার
ব্লগ নামক একটি ব্লগ সাইটে নেত্রকোনার গৌরাঙ্গর আত্মহত্যার ঘটনাটি নিয়ে
একটি পোস্ট এসেছে। আগ্রহীরা তা নিচে দেয়া লিংক থেকে পড়ে দেখতে পারেন।
সেখানে নানাজনে নানারকম মন্তব্যও করেছে।
পোস্টটি লিখেছেন: রাসেল
নেত্রকোনার মোহনগঞ্জ থানার গ্রাম ছোটোহাতিমী, সেখানে থাকতেন গৌরাঙ্গ সরকার। তিনি আত্মহত্যা করেছেন ৪ঠা জুন। এক সপ্তাহ আগে।
তিনি
ভুমিহীনদের নেতা ছিলেন, তার নেতৃত্বেই ছয় একর ভুমিতে ফসল ফলিয়ে জীবিকা
নির্বাহ করতো ৮৫টি পরিবার। বাংলাদেশে তাদের পরিচয় সংখ্যালঘু। শুধু
সংখ্যালঘু বললে এদের লঘুত্ব প্রকাশিত হয় না ঠিক ভাবে, তারা যেকোনো বিচারেই
সংখ্যালঘু, যাদের রাষ্ট্রীয় পরিচয় পত্র আছে, যারা প্রতি বছর
... বিস্তারিত
আজ থেকে আমি একটা একটা করে মন্দির কে পরিচয় করিয়ে দেব আপনাদের কাছে-
আমাদের অনেক অনেক তীর্থে ও মন্দিরে যাওয়া হয়না- কিন্তু ইন্টারনেটে লুকিয়ে থাকা এই সব মন্দিরের অনেক অনেক ছবি আমরা দেখতে পাই- সব গুলো একে একে আনাদের কাছে ঊপস্থিত করছি
আমি হিন্দু- সনাতন ধর্ম আমার ধর্ম- কিন্তু ইদানিন ইসকন নামে কিছু দালাল কে চোখে পড়ে বিভিন্ন মেলায় নিজেদের বই এর স্টল দেয়- বাবাজি মাতাজি করে মানুষের কাছ থেকে টাকা হাতিয়ে নেয়- ১০ টাকার জিনিস ৫০ টাকা দাবি করে- সামান্য বই ২০০ টাকা দাবি করে বসে- এবা কি ধর্মের নামে আমাদেরেই ধর্ম কে পচাচ্ছে না?
এবার রথযাত্রা উত্তসবের দিন ছিল হরতাল- ফলে অনেকে আশঙ্কা করেছিলেন ভাল মত রথযাত্রা উৎসব পালন সম্ভব হবেনা। কিন্তু সব অসম্ভব কে সম্ভব করেছেন বাংলার সনাতন ধর্ম অবলম্বীরা । আসুন দেখে আসি সেই সব রথে উৎসব।
সনাতন ধর্মে মাকে স্বর্গ থেকে ও বড় বলা হয়েছে, জননী জন্মভূমি স্বর্গাদপী গরিয়সী , (জননী ও জন্মভূমি স্বর্গের চেয়ে বড়) , দুর্গা মা, মহামায়া , সাধারনরা তাদের সংসার শক্তি বাড়ানোর জন্য দুর্গার পূজা করেন । সন্নাসীরা আধ্যাত্নিক শক্তি অর্জনের জন্য সাধনা করেন , সন্নাসীরা সব রকমের পুজা করতে পারেন না, বিশেষ করে শক্তির পূজাগুলো ।
মহাভারতের অর্জুন কুমারী পুজা করতেন, মহামায়ার আরাধনা করতেন । এত দূর থেকে টানলে কঠিন হয় যাবে । বর্তমান অবস্হাটি প্রকাশ করছি । ১৯০১ সালে স্বামী বিবেকানন্দ বেলুড় মঠে দুর্গাপূজার ( সন্নাসীদের ভাষায় মহামায়া, নারীরূপ-মাতৃরূপের আধারনা , সন্নাসীদের আমাদের মত পুজাতে নিষেধ আছে ) শুরু করেন । এটিই ছিলো উনার প্রথম ও শেষ পূজা, কারন ১৯০২ সালের ৪ জুলাই স্বামীজি মহাসমাধিস্হ হলেন । ১৯০১
... বিস্তারিত
মর্ত্য ধামে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ মাঘ মাসের
শুক্লপক্ষের পঞ্চমী তিথিতে প্রথম বারের মতো শ্রীশ্রী সরস্বতী দেবী পূজার
প্রচলন করেন। ভগবান শ্রীকৃষ্ণ তাঁর শৈশব কাল থেকেই সরস্বতী পূজা প্রচলন করে
সমগ্র পৃথিবীর শিক্ষার্থীদের সরস্বতী পূজার গুরুত্ববহ বিদ্যার্জন ও
বিদ্যালয় সমূহে সরস্বতী পূজার প্রচলন করে গেছেন, যা এখনও পর্যন্ত ভারতীয়
উপমহাদেশে প্রচলিত রয়েছে। সরস্বতী পূজা স্বর্গ-মর্ত্যে, উভয়লোকে দেবতা,
গন্ধবৃ, কিন্নর, ঋষি, মহর্ষি, রাজা-প্রজা সবাই শ্রদ্ধার সাথে করে আসছে।
সরস্বতী পূজার অঞ্জলী দেয়ার সময় পলাশ ফুলের ব্যবহার ভগবান শ্রীকৃষ্ণই
প্রচলন করেন। ভগবান শ্রীকৃষ্ণের বয়স তখন ৭ বছর। বাংলাদেশসহ সারা
পৃথিবীতে বিদ্যাদেবীর পূজা ছাত্র-ছাত্রীদের পাশাপাশি জ্ঞানচর্চার সাথে
সম্পৃক্ত সকলে করে থাকেন। মা সরস্ব
... বিস্তারিত
প্রথমেই সবাইকে রথযাত্রার শুভেচ্ছা। কয়েকদিন ধরেই ভাবছিলাম রথযাত্রার ইতিহাস নিয়ে একটি পোষ্ট লিখব, কিন্তু হয়ে উঠল না। তাই আজকে নেট থেকে সংগৃহীত একটি পোষ্ট দিলাম রথযাত্রার ইতিহাস সম্পর্কে। আমার লেখাটা আগামী রথযাত্রায় দেব আশা করি। ধন্যবাদ সবাইকে, সবাই রথযাত্রা কেমন কাটালেন??
রথের কথা মণীশ সিংহ রায়
রথ শব্দটি বলতেই আমাদের মনে ভেসে ওঠে পুরীর জগন্নাথদেবের রথযাত্রার ছবি। প্রাচীন ভারতীয় গ্রন্থ ‘ব্রহ্মাণ্ডপুরাণ’ ও ‘পদ্মপুরাণে’ও এই রথযাত্রার উল্লেখ পাওয়া যায়। পদ্মপুরাণে বলা হয়েছে যে আষাঢ় মাসের শুক্লা দ্বিতীয়া তিথিতে রথযাত্রা অনুষ্ঠান শুরু করে শুক
... বিস্তারিত
আজ ৩ জুলাই/২০১১ রোজ রবিবার। শ্রী শ্রী জগন্নাথ দেবের রথযাত্রা অনুষ্ঠিত হচ্ছে ধুমধাম ভাবে।
ইসকনের নেতৃত্বে ঢাকায় সুবিশাল তিনটি রথ সহকারে একটি বিশাল শোভাযাত্রা বের করা হয়। একই সাথে চলে হরেকৃষ্ণ মহামন্ত্র কীর্তন, ভজন, নৃত্য পরিবেশনা । ইসকন ইয়ুথ ফোরাম, জাগ্রত ছাত্র সমাজ, শ্রীচৈতন্য শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক সংঘ (জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ও কবি নজরুল শাখা) এর কীর্তনে শোভাযাত্রা প্রাণবন্ত হয়ে উঠে। শোভাযাত্রাটি বেলা ২.৩০ টায় স্বামীবাগ আশ্রম ইসকন মন্দির থেকে শুরু হয়ে রাজধানীর দয়াগঞ্জ, টিকাটুলী, ইত্তেফাক, শাপলা চত্ত্বর, দৈনিক বাংলার মোড়, পল্টন, সচিবালয়, প্রেসক্লাব, সুপ্রিমকোর্ট, কার্জন হল, দোয়েল চত্ত্বর, রমনা কালীবাড়ী, টি এস সি চত্বর, জগন্নাথ হল, পলাশী চত্বর, বুয়েট, আজিমপুর হয়ে ঢাকেশ্বরী কালী
... বিস্তারিত