১। হ্যাঁ , দেবতারাও ইশ্বরের বিভিন্ন প্রকাশ। শুধু দেবতারা কেন মানুষসহ সমস্ত জীবই ভগবানের অংশ বা অংশাংশ। ভগবান পূর্ণ এবং জীব অংশ। অংশের কাজ হল পূর্ণের সেবা করা।দেবতারা ভগবানের প্রকৃত স্বরূপ না জানার কারণ হল-তারা স্বাভাবিকভাবেই প্রচুর পরিমাণে ইন্দ্রিয় তৃপ্তির সুযোগ পায়। ইন্দ্রিয়ভোগের সুযোগ যার যত বেশি, সে ততটাই ভগবানের স্মরণ থেকে দূরে থাকে। এরকম আপনারা ভাগবতম্ পড়লে পাবেন, দ্বাপরযুগে বৃন্দিবন লীলায় দেবরাজ ইন্দ্রও ভগবানকে বুঝতে না পেরে কৃষ্ণ ও বৃন্দাবনবাসীদের উপর ক্ষেপে গিয়ে তাদের কষ্ট দেয়ার প্রয়াসী হয়েছিলেন। পরে বুঝতে পেরে ভগবানের কাছে ক্ষমা চেয়েছিলেন। একইভাবে ব্রহ্মাও ভুল করেছিলেন। একারণে ভগবানকে সঠিকভাবে উপলিব্ধ করার মানসে দেবতারাও ভগবানের কাছে মানব জন্ম পাবার আকাঙ্ক্ষা করে
... বিস্তারিত
বেশ অনেকদিন ধরেই দেখছি মোহাম্মদ (সা) কে হিন্দু ধর্মের ভবিষ্য পুরানের কল্কি অবতার রুপে ধারণা করা হচ্ছে। এটার প্রথম প্রবক্সা হচ্ছে জোকার নায়েক। তিনি তার কম্পিউটারের মত জ্ঞান দিয়ে অনেক খুজে খুজে প্যাচে প্যাচ দিয়ে বের করেছেন যে হিন্দু ধর্মের ভবিষ্য পুরাণে যে কল্কি অবতার নামে যার কথা বলা হয়েছে তিনি আর কেউ না স্বয়ং নবীজি। আহ সুবাহানল্লাহ। জাকির কাগুরে আগে অনেক ভালা পাইতাম, ইসলামিক টিভিতে দেখতাম আর ভাবতাম একজন মানুষ কত জানে, কত জ্ঞান। কিন্তু এখন বুঝি "যে জানে = জানোয়ার"। অনেকের কষ্ট লাগবে উনার নামে এসব বলছি দেখে। বাধ্য হয়েই বলছি কেননা দেখেছি উনি নিজের সুবিধামত অর্ধেক অর্ধেক সুরা, শ্লোক ইত্যাদির উদ্ধৃতির দেন আবার মাঝে মাঝে ভুল ও। যাই হোক উনার কথা হাদিস মনে করে অনেকেই দেখি কল্কির সাথে নবিজীর প
... বিস্তারিত
সনাতন হিন্দু ধর্ম বহুধা বিভক্ত হয়েছে বিভিন্ন দিক থেকে।দেবতা ভাগ করেছে যেমন-শাক্ত,বৈষ্ণব, শৈব, গাণপত্য সৌর প্রভৃতি।গুরুগণ আমাদের ভাগ করেছেন যেমন-অখন্ডমন্ডলী,সৎসঙ্গ,গোপিনাথ সম্প্রদায়,জগবন্ধু সম্প্রদায়,গিরি প্রভৃতি।এর পর ভাগ হয়েছে বর্ণভাগ । ব্রাহ্মণ,ক্ষত্রিয়,বৈশ্য,শূদ্র।এ সবগুলোকে বিচার করলে দেখা যাবে যে আমরা কেউ সনাতান হিন্দুধর্ম থেকে বিচ্যুতি হয়নি।মূল ধম আমাদের ঠিকই আছে কিন্তূ উপসনা বা ভালো লাগা না লাগাকে প্রাধান্য দিয়ে একে অপরের বিরুদ্ধচারন করছি। গুরুগন কিন্তু আমাদের বলেনি নতুন করে সমাজ গঠন করতে।তাদের দীক্ষা দেওয়ার একমাত্র উদ্দেশ্য ছিলো শিষ্যের আধ্যাতিক কল্যাণ সাধন করা। কিন্তূ আমরা একটা নতুন সম্প্রদায় এবং সমাজ তৈরি করেছি। যার ফলে সনাতন হিন্দু সমাজ থেকে ঐক্য পালিয়ে গেছে। আমরা
... বিস্তারিত
ভগবদ্গীতা আসলে কি? ভগবদ্গীতার উদ্দেশ্য হচ্ছে অজ্ঞানতার অন্ধকারে আচ্ছন্ন এই জড় জগতের বন্ধন থেকে মানুষকে উদ্ধার করা। প্রতিটি মানুষই নানাভাবে দুঃখকষ্ট পাচ্ছে, যেমন কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধের সময় অর্জুনও এক মহা সমস্যার
... বিস্তারিত
ভগবদ্গীতা আসলে কি? ভগবদ্গীতার উদ্দেশ্য হচ্ছে অজ্ঞানতার অন্ধকারে আচ্ছন্ন এই জড় জগতের বন্ধন থেকে মানুষকে উদ্ধার করা। প্রতিটি মানুষই নানাভাবে দুঃখকষ্ট পাচ্ছে, যেমন কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধের সময় অর্জুনও এক মহা সমস্যার সম্মুখীন হয়েছিলেন। অর্জুন ভগবানের কাছে আত্মসমর্পন করলেন এবং তার ফলে তখন ভগবান তাঁকেগীতার তত্ত্বজ্ঞান দান করে মোহমুক্ত করলেন। এই জড়জগতে কেবল অর্জুনই নন, আমরা প্রত্যেকেই সর্বদাই উদ্বেগ-উৎকন্ঠায় জর্জরিত। এই জড়জগতের অনিত্য পরিবেশে আমাদের যে অস্তিত্ত্ব, তা অস্তিত্ত্বহীনের মতো। এই জড় অস্তিত্ত্বের অনিত্যতা আমাদের ভীতি পদর্শন করে, কিন্তু তাতে ভীত হওয়ার কোন কারণ নেই। আমাদের অস্তিত্ত্ব হচ্ছে নিত্য। কিন্তু যেকোন কারণবশত আমরা অসৎ সত্তায় আবদ্ধ হয়ে পড়েছি।অসৎ বলতে বোঝায় যার অস্তিত্ত্ব নেই। ... বিস্তারিত
কর্ম মানে কাজ। ইংরেজীতে একটা কথা আছে There is no sentence without verb, তাই দেখা যাচ্ছে যদি কাজ ছাড়া সামান্য একটি বাক্য না হয় তাহলে আমাদের জীবনে কাজের ভুমিকা বিশাল। আমরা প্রতিটি ক্ষণে কোন না কোন কাজ করে যাচ্ছি। হয়তোবা বসে আছি বা ঘুমিয়ে আছি তবুও কিন্তু মস্তিষ্ক বসে নেই, কাজ করেই চলছে। এখন আসি ধর্মের কথায়, ধর্ম বলছে জীব মাত্রেই তার কর্মের জন্য কর্মফল ভোগ করতে হবে। কিন্তু ধর্মে যেমন আছে সামন্য মিথ্যা বলার জন্য ও কি ভয়াবহ শাস্তি অপেক্ষা করছে এবং আমাদের চারপাশে এত্তসব সুযোগ সুবিধা আছে যে কোন খারাপ কাজ করতে হয়না এমনিতেই হয়ে যায় তাহলে শুধু মাত্র মিথ্যাই না, আরও কত সব খারাপ কাজ যে করছি এই শাস্তি শেষ হবে কবে? কাজ হচ্ছে শিকল এর মত, ভাল কাজ করবে তো সোনার শিকল এ বাধা পরবে আর খারাপ কাজ করলে লোহা
... বিস্তারিত
অনেকদিন ধরেই দেখছি সবাই কথায় কথায় নিজের দোষ ঢাকতে একটা উপমা দিচ্ছে যে কৃষ্ণ করতে পারে সে ঈশ্বর বলে কিন্তু আমরা করলে দোষ কি?? সত্যি ই তো ঈশ্বর অবশ্যই খারাপ কোন কাজ করবেনা। আর ভাল কাজ করলে তা আমরা করলে দোষ কোথায়? অবশ্যই করব হাজার বার করব। কিন্তু কথা হচ্ছে কি করছে এবং কেন করেছে তা জেনে তো করা উচিত। নইলে তো কাজের কোন মুল্য থাকবেনা। যেহেতু হিন্দু ধর্ম নিয়ে সিরিজ আকারে লিখছি তাই এটা ও লিখার ইচ্ছা ছিল তবে তা এখন না কয়েকটা পোষ্ট এর পরে কিন্তু আজ একজনের পোষ্ট ও তদানুযায়ী কয়েকজনের কমেন্ট দেখে আর পারলামনা। আসুন দেখা যাক কৃষ্ণ কে ও উনি এমন কি করেছে? ... বিস্তারিত
হবিগঞ্জ শহরের চৌধুরী বাজার এলাকায় হামলায় ইসকন মন্দিরের অধ্যক্ষসহ ৫ জন
আহত হওয়ার ঘটনায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। রবিবার গভীর রাতে রিপুহারা কৃষ্ণ
দাশ বাদী হয়ে হবিগঞ্জ পৌর এলাকার উমেদনগর গ্রামের সিরাজ মিয়াসহ ৯ জনের
বিরুদ্ধে সদর থানায় মামলাটি দায়ের করেন। এদিকে এ ঘটনার প্রতিবাদে গতকাল
বিকেলে শহরে এক বিক্ষোভ সমাবেশ মিছিল বের করা হয়। মিছিলটি সারা শহর
প্রদক্ষিণ শেষে এক প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হয়। রিপুহারা কৃষ্ণ দাশ
ব্রহ্মচারীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত প্রতিবাদ সভায় উপস্থিত ছিলেন জেলা পুজা
উদযাপন কমিটির সভাপতি এডভোকেট অহিন্দ্র দত্ত, সাধারণ সম্পাদক নলীনি কান্ত
রায়, হিরেন্দ্র দত্ত, জেলা জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক শংকর পাল, এডভোকেট
শ্যামল কান্তি দাশ, এডভোকেট মনমোহন দেবনাথ, পৌর কাউন্সিলর গৌতম দাশ, রত
... বিস্তারিত