সৃস্টিতে যে ক্ষুদ্রতম অবিভাজ্য অংশ এবং দেহরূপে যার কোন গঠন হয় না তাকে বলা হয়। পরমাণু। পরমাণু সর্বদা অদৃশ্য অস্তিত্ত্ব নিয়েও বিদ্যমান থাকে, এমনকি প্রলয়ের পরেও। পরমাণু হচ্ছে শাশ্বত কালের অতি ক্ষুদ্র সুক্ষ্ম রূপ। পরমাণু সমন্বিত শরীরের গতিবিধির মাপ অনুসারে কালের গণনা করা হয়। কাল হচ্ছে সর্বশক্তি পরমেশ্বর ভগবান শ্রীহরির শক্তি, যিনয জড়জগতের অগোচর হলেও সমস্ত পদার্থের গতিবিধি নিয়ন্ত্রণ করেন। প্রামাণিক কাল মাপা হয় সূর্যের গতি অনুসারে। একটি পরমাণুকে অতিক্রম করতে সূর্যের যেটুকু সময় লাগে তা হচ্ছে পারমাণবিক কাল। সমগ্র অস্তিত্বের প্রকাশকে আবৃত করে যে কাল তাকে বলা হয় পরম মহৎ কাল। স্থূল কালের গণনা এভাবে করা হয়-ৱ, যথা-দুইটি পরমাণুতে এক অণু, তিন অণুতে এক ত্রসরেণু, ৩ ত্রসরেণুতে ১ ত্রু
... বিস্তারিত
মহা আকাশে অসংখ্য অগণিত ব্রহ্মাণ্ড রয়েছে। আমরা একটি ক্ষুদ্র ব্রহ্মান্ডের ভিতরে রয়েছি। কোন কোন ব্রহ্মান্ডের বিস্তার শতকোটি যোজন, কোন্ওটি নিখর্ব বা ‘দশ সহস্র কোটি’ যোজন, কোনওটি পদ্মাযুত বা ‘দশ লক্ষ কোটি অযুত’ যোজন।
সূর্য থেকে ব্রহ্মাণ্ডের গোলকের মধ্যবর্তী দূরত্ব ৩০০ কোটি কিলোমিটার এই হিসাব অনুসারে, ব্রহ্মাণ্ডের গোলকের অন্তবর্তী এক প্রান্ত থেকে বিপরীত প্রান্তের দূরত্ব ৬০০ কোটি কিলোমিটার। এইভাবে আমাদের ছোট ব্রহ্মাণ্ডটির আভ্যন্তরীণ বিস্তার বা পরিধি হচ্ছে ১৩,৬২০ কোটি কিলোমিটার। ব্রহ্মাণ্ডের পুরু আবরণীগুলোকে যুক্ত করলে ব্রহ্মাণ্ডের বিস্তার-পরিমাণ অনেকগুণ বাড়বে। মহাকাশের ব্রহ্মাণ্ড সমূহের ভেতরে কতকগুলি ভুবন আছে। কোন ব্রহ্মাণ্ডে লক্ষ ভুবন, কোন ব্রহ্মাণ্ডে অজুত ভুবন, কোন ব্রহ্মাণ্ডে সহস্র ভুবন, কোনটিতে
... বিস্তারিত
ঠাকুরগাঁও জেলার রানীশংকৈল উপজেলার দেড়’শ বছরের পুরাতন গোরক্ষনাথ মন্দির জেলার হিন্দু সম্প্রদায়ের কাছে এখনও আকর্ষনীয়। মন্দির এলাকায় অবস্থিত বৈচিত্রময় প্রস্তর নির্মিত আশ্চর্য কূপ ও তার পানি মহা পবিত্র জিনিস হিসাবে তাদের কাছে বিবেচিত হয়ে আসছে। প্রতিবছর এ পবিত্র কূপের পানিতে স্নান করে নিজেরা পুত-পবিত্র হওয়ার জন্য হাজার হাজার নরনারীর আগমন ঘটে। রানীশংকৈল উপজেলার ইতিহাস প্রসিদ্ধ স্থান নেকমরদ হতে ৫ কিলো
... বিস্তারিত
চার বছর আগে, আমি নিউ ইয়র্কের JFK এয়ারপোর্ট থেকে স্যান ফ্রান্সিস্কো
যাচ্ছিলাম ক্যালিফোর্নিয়ায় একটা মিটিংয়ে। একজন আমেরিকান মহিলা আমার
ডানপাশে বসেছিলেন জানালার সিটের কাছে। লম্বা ভ্রমণ ছিল - প্রায় সাত ঘন্টার
মত। আমি খুব অবাক হয়ে যাই মহিলাকে বাইবেল পড়তে দেখে, যা সচরাচর আমেরিকান
মহিলাদের মাঝে দেখা বিরল।
কিছুক্ষণ পর আমাদের মধ্যে কথাবার্তা শুরু হলো। আমি তাকে বললাম আমি ভারত
থেকে আগত। ভদ্রমহিলা আমাকে জিজ্ঞেস করল, "আপনার বিশ্বাস কি?" "মানে?" আমি
না বুঝতে পেরে প্রশ্ন করলাম।
"মানে আমি জানতে চাচ্ছি আপনার ধর্ম কি? আপনি কি খ্রীষ্টান নাকি মুসলিম?"
"না," আমি বললাম, "আমি খ্রীষ্টানও নই, মুসলিমও নই।"
ভদ্রমহিলা আমার দিকে অতি বিস্ময়ের সাথে তাকাল।
"তাহলে আপনি কি?"
"আমি একজন হিন্দু" আমি বলল
... বিস্তারিত
আমরা সৃষ্টির সেরা জীব, আশরাফুল মাখলুকাত, সহজ কথায় তাই আমার ও প্রথম পরিচয় মানুষ। কিন্তু কিছু কিছু খারাপ ও নষ্ট চিন্তাধারার লোক আছে যারা মানুষকে খেতাবী নামে না ডেকে শান্তি পায়না। মানুষের কাজ কে কখনও অসম্মান করতে হয়না এটা তো নবীজি ই শিখিয়েছেন তাহলে আমরা মগবাজারের আন্ত: পাড়া টেম্পো পরিষ্কারক ও ঝাড়ুদার সমিতির লোকজনদের শুধু শুধু তারা ছাগু ডাকবে কেন?? তারা নিজেরা নামে ইসলাম করে কামে করেনা কিন্তু আমাদের অপমান করতে ছাড়েনা। মহান গোলাম আজম (ৃুোং) কে উনারা গোআ বলেন নাস্তাকফিরুল্লাহ। এই গুনার বিচার একদিন নিশ্চয় ই হবে। যাই হোক ছাগু বললেও অন্তত আমি রাগ করিনা। কেননা কুকুরের কাজ তো কুকুরে করবেই তাই বলে কি আমি এই মহান নেতার আঁচল এর তলার থেকে বেরিয়ে আসবো??( এখানেও মূর্খরা প্রশ্ন করবে গোআ কি শাড়ি পর
... বিস্তারিত
মানুষ
ধর্মীয় চেতনা ধারণ করলে তাতে তেমন ক্ষতি হয় না, মানুষের ধর্মীয় চেতনা
পরিচিত জনের পীড়ার কারণ হলেও তেমনভাবে তা বিশাল একটা ভোক্তা শ্রেণীকে
আক্রান্ত করে না। তবে যখন প্রতিষ্ঠান ধর্মীয় চেতনা ধারণ করে কিংবা
প্রতিষ্ঠান নিজেই সাম্প্রদায়িক এবং ধর্মীয় চরিত্র এবং চিহ্ন ধারণ করে তখন
সেটা সামগ্রীক ভাবে সকল ভোক্তা এবং কর্মীর ভোগান্তির কারণ হয়ে উঠে।
ধর্মীয় পরিচয় নির্ধারণ করে এমন স্মারক পরিধান করা কিংবা না করাটা ব্যক্তি
... বিস্তারিত
বাংলাদেশের হিন্দুদের ধারক ইসকনের একটা ওয়েবসাইট দেখলাম আজকে- দেখে আমি হাস্তে হাস্তে নাই। সৌন্দর্য জ্ঞান বলে যে একটা জিনিস আছে সেটা উনাদের সবার কাছে অনুপস্থিত।
সাগরদ্বীপ। বঙ্গোপসাগরের উপকূলে সুন্দরবনাঞ্চলের এই দ্বীপটিরই পৌরাণিক নাম শ্বেতদ্বীপ। এরই দক্ষিণাংশে গঙ্গা যেখানে সাগরের সঙ্গে মিলেছে, সেই স্থানটি গঙ্গাসাগর নামে খ্যাত। সামনে আদিগন্ত সমুদ্র, পেছনে শ্যামল বনানী আর বালুকাময় বেলাভূমির মাঝখানে মহর্ষি কপিলের মন্দির। হিন্দু-মানসে গঙ্গাসাগর একটি মহাতীর্থ হিসেবে গণ্য। সাগরতীরের সার কথা মকর-সংক্রান্তিতে সাগর সঙ্গমে পুণ্যস্নান। তাই যুগ যুগ ধরে সাধুসন্ত ও মোক্ষকামী মানুষের এত ভিড়। এককালে সাগরদ্বীপ ছিল ১৭০ বর্গ মাইলের এক সমৃদ্ধ জনপদ। ১৬৮৮ খ্রিস্টাব্দে সামুদ্রিক ঝড় এবং জলোচ্ছ্বাসে সাগরদ্বীপের প্রায় দু’লক্ষ মানুষ সমুদ্রের টানে ভেসে যায়। সেই থেকে দ্বীপটি বহুকাল জনহীন এবং শ্রীহীন হয়ে পড়েছিল। সপ্তদশ শতাব্দে বিদেশি বণিক এবং ইংরেজরা সাগরদ্বীপকে পরিত্যক্ত অবস্থায় আবিষ্কার করেন
... বিস্তারিত