আমরা সৃষ্টির সেরা জীব, আশরাফুল মাখলুকাত, সহজ কথায় তাই আমার ও প্রথম পরিচয় মানুষ। কিন্তু কিছু কিছু খারাপ ও নষ্ট চিন্তাধারার লোক আছে যারা মানুষকে খেতাবী নামে না ডেকে শান্তি পায়না। মানুষের কাজ কে কখনও অসম্মান করতে হয়না এটা তো নবীজি ই শিখিয়েছেন তাহলে আমরা মগবাজারের আন্ত: পাড়া টেম্পো পরিষ্কারক ও ঝাড়ুদার সমিতির লোকজনদের শুধু শুধু তারা ছাগু ডাকবে কেন?? তারা নিজেরা নামে ইসলাম করে কামে করেনা কিন্তু আমাদের অপমান করতে ছাড়েনা। মহান গোলাম আজম (ৃুোং) কে উনারা গোআ বলেন নাস্তাকফিরুল্লাহ। এই গুনার বিচার একদিন নিশ্চয় ই হবে। যাই হোক ছাগু বললেও অন্তত আমি রাগ করিনা। কেননা কুকুরের কাজ তো কুকুরে করবেই তাই বলে কি আমি এই মহান নেতার আঁচল এর তলার থেকে বেরিয়ে আসবো??( এখানেও মূর্খরা প্রশ্ন করবে গোআ কি শাড়ি পরেন যে আচল থাকবে?) যাই হোক আচল হোক আর পাঞ্জাবি হোক আর লুঙ্গি ই হোক না কেন, তাতে কোন সমস্যা নাই। উনাদের নজরে থাকার মত ভাগ্য কয়জনের হয়। কিন্তু আজকে বয়ান শুরু করেছি এই কারণে না, কথাটা হচ্ছে বাংলাদেশ সরকার সংবিধান সংশোধন করলো, সেখানে বিস্মিল্লাহ আর রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম রেখে একটু হলেও ভাল করেছে না হলে যারা ধর্মপ্রাণ আছি বাংলাদেশে তারা যদি বাদজুম্মা একবার বদ দুয়া করে ফু দিতাম এমন সরকার পরতে দুই মিনিট সময় ও লাগতো না।
কিন্তু আমি পরছি ভেজালে একে তো গোলাম আযম সাহেব (োুৃৃ) দৌড়ের উপর আছেন আর নিজামী ও অন্য সব হুজুরেরা তো জেলে আছেন তাই আমার এই প্রশ্ন গুলোর উত্তর পাচ্ছিনা। তাই আপনাদের কাছে বিনীত ভাবে অনুরোধ করছি আমার প্রশ্নগুলোর একটু উত্তর দেন। ছাগু বলে গালি দিবেন দেন কিন্তু একটু উত্তর দেন।
১. বাংলাদেশের রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম তার মানে বাংলাদেশ মুসলিম, মানুষের জন্য বেহেশ্ত আর দোযখের কথা আছে কিন্তু দেশ হিসেবে কে বেহেশ্তে যাবে তা তো কুরআনে মনে হয় নেই। সেক্ষেত্রে বাংলাদেশ বেহেশ্তে গেলে হুর পাবে নাকি?? পাইলে কি করবে ???
২. আল্লাহ আমাদের মানুষদের জন্য যে সব জিনিস ফরয করছেন যেমন রোজা, যাকাত, নামাজ ইত্যাদি; কিন্তু মুসলিম হিসেবে এই বাংলাদেশ কি এসব পালন করে?? না করলে এর কি গুনা হচ্ছে না??? এই ব্যাপারে কি করা যায়??? আমি খুবই টেন্সিত এ ব্যাপার টা নিয়া।
৩. বাংলাদেশে বেশ কিছু কাফির আছে ( যদিও হুজুরদের নির্দেশে তাদের সঠিক সংখ্যাটা আমরা কখনও উল্লেখ করিনা) তারা তো পূজা, প্রার্থনা করে কিন্তু একটা মুসলিম দেশের অভ্যন্তরে থেকে এসব করলে কি বাংলাদেশের গুনা হচ্ছেনা???
৪. একজন মুসলিম হিসেবে তো ইসলামিক আইন কানুন গুলো মান্য করা উচিত, কিন্তু দেশে ইহুদি, খ্রীষ্টানদের করা অনেক আইন এখনও বলবৎ আছে পাশাপাশি প্রতিনিয়ত আইন তৈরী করা হচ্ছে এটা কি ইসলামের বিরুধিতা হচ্ছেনা?? আল্লাহ তো বেজার হবেন।
৫. নবিজি যেখানে বিধর্মীদের জন্য বিভিন্ন প্রকার করারোপ, তাদের সুযোগ সুবিধা কম রেখেছেন, তাদের জন্য বিভিন্ন বাধ্যকতা রেখে গেছেন সেখানে বর্তমান সরকার সমান অধিকারের কথা কিভাবে তুলছে??
আপাতত এই প্রশ্নগুলোর জন্য আমার রাতের ঘুম হারাম হয়ে গেছে অনেক কষ্টে দিনে ঘুমিয়ে পুষিয়ে নিতে হচ্ছে। আপনারা আমারে দশবার ছাগু বলেন আপত্তি নাই কিন্তু এই প্রশ্নগুলার উত্তর দেন তো ভাই। শুধু তো নামে মুসলিম হলেই হবেনা । দেশকে অবশ্যই ইসলামিক নিয়মকানুন গুলো পালন করতে হবে। নয়তো দেশ কখনও বেহেশতে যাবেনা। আমাদের মহান নেতা বলেছেন যদি এমন সোনার দেশ বেহেশতে না যায় তবে সেই বেহেশতে গিয়ে কি করবো আমি???? হায় হায় যদি নেতা না যায় তবে আমরা তো ঐ নাম ও নিতে পারিনা । দয়া করেন ভাইয়েরা উত্তর দ[color=blue]েন.......
দেশ তেকে তাড়াবে- কয়দিন পর মনে হচ্ছে এ দেশে আর থাকা যাবেনা- এ দেশে কেঊ হিন্দু- বৌদ্ধ - খ্রীষ্টান দের চায়না- সবাই ইস্লামিক রাষ্ট্র কায়েম করবে- আজ যেমন নেমে এসেছে হুজুর রা সবাই রাস্তায়
যদি মুসলিমরা/খ্রীষ্টানরা সকলে মিলেও হিন্দুদের বিশ্বের মানচিত্র থেকে তাড়িয়ে দিতে পারে তাহলে সেই দিনই আমি নিজের গলা কেটে ফেলব। এটা আমার চ্যালেঞ্জ। সনাতন ধর্মের আদি নেই, অন্ত নেই। একে অস্তিত্ত্বহীন করা অসম্ভব। সকল কিছু সম্ভবপর হলেও এই কাজটি অসম্ভব ছিল, আছে, থাকবে।
ভাইডি আল্লাহ কইছে ইসলাম হচ্ছে শান্তির ধর্ম, তাই কাফির গো কোনক্রমে একবার এই ধর্মের রসাতলে (দুঃখিত ছায়াতলে হবে) না আনা পর্যন্ত শান্তি কায়েম হবেনা। যদি এখন একটু আঙুল বাকা ও করতে হয় তাও আমরা করবো। আর এটা না করলে মুসলিম হলাম ক্যমনে? আর এত চ্যালেঞ্জ কইরেন না। দেশের বর্তমান অবস্থা জানেন আমাগো জোর কত। মাত্র তো ৩০ ঘন্টা দিছি, আর এক নেতায় কইছে ১০৮ ঘন্টা দেবার পায়তারায় (plan) এ আছি আমরা। যাইবেন কই?????
আপু টাশকি খাইলেন নি ক্যান??? ইরাম করছেন যে।।। আমাদের চিন্তাভাবনা আর মতাদর্শ পানির থেকে বেশী জলের মত পরিষ্কার তার পরেও কোন কিছু না বুঝলে আমাদের মগবাজার অফিসে মেইল কইরেন আমাদের নিবদিত কিছু কর্মী অবশ্যই উত্তর প্রদান করবে। আমিনস্
সনাতন মানে চিরন্তন অর্থ্যাৎ যা ছিল, আছে এবং থাকবে। এটাই কঠিন সত্য। ভাগবতম অনুসারে সনাতন ব্যতিত অন্য সমস্ত ধর্মমত শুধু কলিযুগেই উৎপন্ন হয়, আবার সাগরের ঢেউয়ের মত ধ্বংস হয়ে যায়। এরকম হুন সহ আরো ছয়টি জাতি ইমিমধ্যে শেষ! আরো একাধীক ধর্ম দ্বংসের পথে। তার লক্ষণ দেখা যাচ্ছে যা ভাগবতম, কোরান ও বাইবেলে তথ্য আছে। একমাত্র সনাতনই শেষ পর্যন্ত থাকবে।
এমন একটি দেশের নাম বলুন যেখানে অনৈতিকতা (ধর্মীয় স্তানে ছেলে মেয়ে এমনকি ছাত্রী ধর্ষণ) অবৈধ যুদ্ব, অকারণে মানুষ হত্যা হয় কিন্তু শান্তির ধর্মানুসারী মুসলিম সংশ্লিষ্টতা নেই!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
@ গালিব আপনি ঠিক কি বুঝাতে চাইলেন ঠিক বুঝতে পারলাম না। তাই না বুঝে উল্টা পাল্টা মন্তব্য দেওয়া থেকে বিরত থাকলাম, দয়া করে যদি আপনার কথাটা পরিষ্কার করে আবার বলতেন তাহলে আপনার মন্তব্যের উত্তর দিতে পারতাম। ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।