সাগরদ্বীপ। বঙ্গোপসাগরের উপকূলে সুন্দরবনাঞ্চলের এই দ্বীপটিরই পৌরাণিক নাম শ্বেতদ্বীপ। এরই দক্ষিণাংশে গঙ্গা যেখানে সাগরের সঙ্গে মিলেছে, সেই স্থানটি গঙ্গাসাগর নামে খ্যাত। সামনে আদিগন্ত সমুদ্র, পেছনে শ্যামল বনানী আর বালুকাময় বেলাভূমির মাঝখানে মহর্ষি কপিলের মন্দির। হিন্দু-মানসে গঙ্গাসাগর একটি মহাতীর্থ হিসেবে গণ্য। সাগরতীরের সার কথা মকর-সংক্রান্তিতে সাগর সঙ্গমে পুণ্যস্নান। তাই যুগ যুগ ধরে সাধুসন্ত ও মোক্ষকামী মানুষের এত ভিড়। এককালে সাগরদ্বীপ ছিল ১৭০ বর্গ মাইলের এক সমৃদ্ধ জনপদ। ১৬৮৮ খ্রিস্টাব্দে সামুদ্রিক ঝড় এবং জলোচ্ছ্বাসে সাগরদ্বীপের প্রায় দু’লক্ষ মানুষ সমুদ্রের টানে ভেসে যায়। সেই থেকে দ্বীপটি বহুকাল জনহীন এবং শ্রীহীন হয়ে পড়েছিল। সপ্তদশ শতাব্দে বিদেশি বণিক এবং ইংরেজরা সাগরদ্বীপকে পরিত্যক্ত অবস্থায় আবিষ্কার করেন
... বিস্তারিত
আমার
ব্লগ নামক একটি ব্লগ সাইটে নেত্রকোনার গৌরাঙ্গর আত্মহত্যার ঘটনাটি নিয়ে
একটি পোস্ট এসেছে। আগ্রহীরা তা নিচে দেয়া লিংক থেকে পড়ে দেখতে পারেন।
সেখানে নানাজনে নানারকম মন্তব্যও করেছে।
পোস্টটি লিখেছেন: রাসেল
নেত্রকোনার মোহনগঞ্জ থানার গ্রাম ছোটোহাতিমী, সেখানে থাকতেন গৌরাঙ্গ সরকার। তিনি আত্মহত্যা করেছেন ৪ঠা জুন। এক সপ্তাহ আগে।
তিনি
ভুমিহীনদের নেতা ছিলেন, তার নেতৃত্বেই ছয় একর ভুমিতে ফসল ফলিয়ে জীবিকা
নির্বাহ করতো ৮৫টি পরিবার। বাংলাদেশে তাদের পরিচয় সংখ্যালঘু। শুধু
সংখ্যালঘু বললে এদের লঘুত্ব প্রকাশিত হয় না ঠিক ভাবে, তারা যেকোনো বিচারেই
সংখ্যালঘু, যাদের রাষ্ট্রীয় পরিচয় পত্র আছে, যারা প্রতি বছর
... বিস্তারিত