সকল হিন্দু ধর্ম মতালম্বীমাত্রই জানেন ওঁ শব্দটি একটি বিশেষ মাহাত্ব্য রাখে। এর মানে বলতে আমরা সবাই জানি ব্রক্ষ্মা, বিষ্ণু ও মহেশ্বর(শিব)। তবে এর উচ্চারণ নিয়ে আমরা প্রায়শই ধাধায় পরি। একটি মন্ত্র যদি সঠিকভাবে উচ্চারিত না হয় তবে যে উদ্দেশ্যে মন্ত্র পড়া হয় তার কিছুই হয়না। শুধু শুধু পাখির মত বুলি বলে গেলে মন্ত্র হয়না। আমরা অনেককেই দেখি হাতে ঝোলা, বস্তা নিয়ে হাঁটছে, কথা বলছে আর মন্ত্র জপ করছে, সেই মন্ত্র শুধু লোক দেখানো ও নিজের মনকে প্রশান্তির জন্যই কাজে দিতে পারে । কিন্তু আধ্যাত্বিক কোন কাজে সেই মন্ত্রের কোনপ্রকার লাভ নাই। আজকে প্রণব মন্ত্র যথা ওঁ নিয়ে সংক্ষিপ্ত আলোচনা করবো। ... বিস্তারিত
১ ইন্দ্রিয়জ সুখ নিয়ে বেশি চিন্তা করলে আসক্তি সৃষ্টি হয়- আসক্তি সৃষ্টি করে কাম- কাম পরিণতহয় ক্রোধে ।ক্রোধ বিচার-বুদ্ধি নষ্ট করে । দ্বিধা-দ্বন্দ্ব সষ্টি করে । চিত্তকে বিক্ষ্ণিপ্ত করে । চিত্ত বিক্ষিপ্ততা ও বুদ্ধিবিভ্রম মানুষের সর্বনাশের কারণ হয় । /সংখ্যাযোগ : ৬২-৬৩/
২ হে অর্জ্য! মুর্খরা আসক্তি নিয়ে কাজ করে । আর জ্ঞানীবা নিরাসক্তভাবে কল্যাণকাজে নিজেকে নিবেদিত করেন । /কর্মযোগ : ২৫/
৩ প্রশান্ত মনই আত্মজয়ী । তিনি সংযুক্ত হ্য় পরমাত্মার সাথে, সুখ-দুঃখ, সম্মান বা অপমানে তিনি সমভাবে অবিচলিত । জ্ঞানযোগ : ৭/
৪. যিনি তার মনকে নিয়ন্ত্রণ করতে পেরেছেন, সেই মনই তার প্রকৃত বন্ধু । আর যার মনের ওপর কোনো নয়ন্ত্রণ নেই- সেই উচ্ছূঙ্খল মনই তার নিকৃষ্ট শত্রু
৫ মানুষের অধিকার শুধু কর্মে- ফলে তার অধিকার নাই।
... বিস্তারিত
হিন্দুপেইজ প্রতিবেদকঃ গত ১৯৯৮ সালে চট্টগ্রামের সদরঘাটের শ্রী শ্রী
সিদ্ধেশ্বরী কালী মন্দির প্রাঙ্গনে সর্বস্তরের সনাতনী ধর্মপ্রাণ নরনারীর
উৎসাহ ও সহযোগিতায় সনাতনী সমাজের চেতনা বিকাশের লক্ষ্যে ও ধর্ম চর্চ্চার
প্রত্যয়ে সদরঘাট শ্রীশ্রী গীতা সংঘের যাত্রা শুরু হয়। মন্দির প্রাঙ্গণে
প্রতি শুক্রবার সকাল ১০টা থেকে সাড়ে ১২টা পর্যন্ত সনাতনী সমাজের কচিকাঁচা
ধর্মপ্রাণ প্রায় ৩০০ ছাত্র-ছাত্রীদের বিনাবেতনে শ্রীমদ্ভগবদ গীতা শিক্ষা ও
সন্ধ্যায় কালী মায়ের আরতির পর প্রায় ৫০০/৬০০ ভক্তের সমস্বরে গীতাপাঠ ও
ধর্মীয় আলোচনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করায় নয়, বরঞ্চ এলাকার সনাতন ধর্মপ্রাণ
গরীব দুঃখী জনের সুখ দুঃখে পাশে থাকার মানসিকতায় এই গীতা সংঘের কার্যক্রম।
এই গীতার সংঘ আয়োজিত ধর্ম আলোচনায় দেশ বিদেশ হতে আগত বহু ধর্মীয় মনিষী,
সন্ন্যাসী,
... বিস্তারিত