১ ইন্দ্রিয়জ সুখ নিয়ে বেশি চিন্তা করলে আসক্তি সৃষ্টি হয়- আসক্তি সৃষ্টি করে কাম- কাম পরিণতহয় ক্রোধে ।ক্রোধ বিচার-বুদ্ধি নষ্ট করে । দ্বিধা-দ্বন্দ্ব সষ্টি করে । চিত্তকে বিক্ষ্ণিপ্ত করে । চিত্ত বিক্ষিপ্ততা ও বুদ্ধিবিভ্রম মানুষের সর্বনাশের কারণ হয় । /সংখ্যাযোগ : ৬২-৬৩/
২ হে অর্জ্য! মুর্খরা আসক্তি নিয়ে কাজ করে । আর জ্ঞানীবা নিরাসক্তভাবে কল্যাণকাজে নিজেকে নিবেদিত করেন । /কর্মযোগ : ২৫/
৩ প্রশান্ত মনই আত্মজয়ী । তিনি সংযুক্ত হ্য় পরমাত্মার সাথে, সুখ-দুঃখ, সম্মান বা অপমানে তিনি সমভাবে অবিচলিত । জ্ঞানযোগ : ৭/
৪. যিনি তার মনকে নিয়ন্ত্রণ করতে পেরেছেন, সেই মনই তার প্রকৃত বন্ধু । আর যার মনের ওপর কোনো নয়ন্ত্রণ নেই- সেই উচ্ছূঙ্খল মনই তার নিকৃষ্ট শত্রু
৫ মানুষের অধিকার শুধু কর্মে- ফলে তার অধিকার নাই। কাজ কর । নিজেকে কর্মফলের কারক মনে করো না ।আবার নিজেকে নিষ্ক্রিয় হয়ে যেতে দিও না। !সংখ্যাযোগ : ৪৭/
৬ অহিংসা, অকপটতা, বিনয়, ক্ষমা, সহিষ্ণুতা, আত্মসংযম, ণ্ডরসেবা, ইন্দ্রিয় সুখে অনীহা, প্রবৃত্তিকে নিয়ন্ত্রণ, ম্ভ্রী-পুত্র বা অতিমান শুন্যতা, ভোগীদ্ঘে সংসর্গ ত্যাগ, শুভাশুভে সাম্যভাব অবিচল বিশ্বাস ও ঈশ্বরে নির্ত্যতা, আত্মানুসন্ধানে ধ্যানে নিমগ্নতা- এই ওণাবলিই যথার্থ বিদ্যা বা জান । এর বিপরীত সবকিছুই অবিদ্যা। !ক্ষেত্রবিভাগযোগ৭-১১/