রাজশাহীর তানোরে শারদীয় দূর্গা মন্দিরে প্রতিমা ভাংচুরের ঘটনা ঘটেছে। এই নিয়ে ওই এলাকার হিন্দু সম্প্রদায়ের মধ্যে চরম আতংক ছড়িয়ে পড়েছে। খবর পেয়ে তানোর উপজেলার নির্বাহী অফিসার কাজী জিয়াউল বাসেত ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে হিন্দু সমপ্রদায়কে শান্তনা দেন। এই সময় তিনি নতুন করে প্রতিমা তৈরী করে পূজা করার জন্য সকলের প্রতি আহবান জানিয়ে বলেন, সরকারের পক্ষ থেকে সকল প্রকার সহযোগিতা করা হবে। ঘটনার পর থেকে সেখানে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। এই ঘটনায় ওই পূজা মন্দির কমিটির সভাপতি অনূকূল চন্দ্র কবিরাজ বাদী হয়ে ১৫ জনকে আসামী করে তানোর থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
মামলার বিবরণ ওই এলাকার সূত্রে জানা গেছে, তানোর পৌর এলাকার সমাসপুর হরিমন্দিরে দীর্ঘ দিন থেকে হরিপূজা করে আসলেও এবছর নত
... বিস্তারিত
ঝালকাঠী, সেপ্টেম্বর ২৪,২০১১- ঝালকাঠী সদর উপজেলায়র শিমুলিয়া গ্রামে দুর্গা প্রতিমা ভাংচুর করেছে দুর্বৃত্তরা।
শুক্রবার রাতে এ ঘটনা ঘটে বলে জেলা প্রশাসক অশোক কুমার বিশ্বাস সাংবাদিকদের জানিয়েছেন।
খবর পেয়ে পুলিশ সুপার মো. মজিদ আলী ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। তবে ভাংচুরকারীদের চিহ্নিত কিংবা কাউকে গ্রেপ্তার করা যায়নি।
ঝালকাঠী পূজা উদযাপন কমিটির সাধারণ সম্পাদক তরুণ কর্মকার সাংবাদিকদের বলেন, ভাংচুরের পর নতুন করে প্রতিমা তৈরি করে পূজার প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।
আগামী ২ অক্টোবর শুরু হতে যাচ্ছে বাঙালি হিন্দুদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব দুর্গাপূজা। এবার সারাদেশ ২৭ হাজার মণ্ডপে পূজা হচ্ছে বলে কেন্দ্রীয় পূজা কমিটির নেতারা জানিয়েছেন। ... বিস্তারিত
'মহাশক্তি, মহামায়া ও দুর্গতিনাশিনী' দেবী দুর্গাকে মর্ত্যে 'নেমে' আসার আহ্বানের ক্ষণ মহালয়া মঙ্গলবার।
এ দিন দেবীকে আহ্বানের মধ্যে দিয়ে শুরু হবে বাঙ্গালি হিন্দুদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় অনুষ্ঠান শারদীয় দুর্গোৎসবের আনুষ্ঠানিকতা।
২ অক্টোবর মহাষষ্ঠীতে দুর্গার বোধনের মাধ্যমে শুরু হবে মূল পূজা। ৬ অক্টোবর বিজয়া দশমীতে প্রতিমা বির্সজনের মধ্যে দিয়ে দুর্গোৎসব শেষ হবে।
মহানগর সার্বজনীন পূজা কমিটির সভাপতি বীরেশ চন্দ্র সাহা বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, এবার রাজধানীর ১৯৩টিসহ সারাদেশে প্রায় ২৭ হাজার পূজা মণ্ডপে পূজা হবে।
মঙ্গলবার ভোর থেকেই রাজধানীর ঢাকেশ্বরী মন্দিরসহ সারাদেশে শুরু হবে মহালয়ার আচার-অনুষ্ঠান।
হিন্দু ধর্মের ধর্মগ্রন্থগুলো নিয়ে ধারাবাহিক ভাবে আলোচনা করার চেষ্টা করছি আজকে শুরু করব বেদ সহিংতা নিয়ে।
বেদ সংহিতা বেদ হিন্দুদের আদি ধর্মগ্রন্থ। বেদ শব্দের অর্থ জ্ঞান। বেদ ঈশ্বরের বাণী। প্রাচীনকালে ঋষিরা বেদ দর্শন বা উপলদ্ধি করেছিলেন। ঋষিদের দ্বারা পবিত্র জ্ঞান প্রকাশিত হয়েছিল। ঋষিগণ শিষ্যদের মুখে মুখে বেদ শিক্ষা দিতেন। বেদ প্রথমে অবিভক্ত ছিল। পরবর্তীকালে মহামুনি কৃষ্ণদ্বৈপায়ন বেদব্যাসকে বেদ চার ভাগে বিভক্ত করেন। যথা- ঋগ, সাম, যজুঃ, অথর্ব। তাঁর প্রিয় চার শিষ্য যথাক্রমে পৈল, জৈমিনি, বৈশম্পয়ন ও সুমন্ত এ কাজে স
... বিস্তারিত