মহাভারতের অনুবাদ এবং রজ্মনামাহ্ প্রসঙ্গ সুব্রত কুমার দাস
বিশালাকায় মহাভারত-এর রচয়িতা কৃষ্ণদ্বৈপায়ন বেদব্যাস কোন নির্দিষ্ট ব্যক্তি লেখক নাকি লেখকগোষ্ঠীর নাম সে বিতর্ক অনেক আগ্রহীর উৎসাহের বিষয়। এমনকি বেদব্যাসের জন্মকাল এবং মহাভারতের রচনাকালও বহু বিতর্কের উদ্রেককারী। কুরুক্ষেত্র যুদ্ধের সমাপ্তির পর যদি মহাভারত লিখিত হয়ে থাকে তাহলে সেটি কি মহাকাব্যটির বীজ অংশটি মাত্র? আট হাজার আটশ শ্লোকের ‘জয়’ নামের সে বীজ অঙ্কুরিত হয়ে চবি্বশ হাজার শ্লোকের ‘ভারত’ হয়েছিল যা বর্ধিষ্ণু রূপে লক্ষ শ্লোকের মহাভারত-এ প্রকাশিত, যদিও সুদূর অতীতের অসামান্য প্রতিভাধর সে কবি কিন্তু তাঁর গ্রন্থে জানিয়েছিলেন যে তিনি ষাট লক্ষ শ্লোকের যে পাণ্ডুলিপি রচনা করেছেন
... বিস্তারিত
হিন্দুধর্মে দেব-দেবীদের মাঝে দেবী স্বরস্বতী এক সুউচ্চ আসনে অধিষ্টিত হয়ে আছেন সেই বৈদিক যুগ থেকে।বেদ-হিন্দুদের প্রাচীন তম ধর্মগ্রন্থে দেবী স্বরস্বতীর কথা উল্লেখ আছে। ঋগবেদে স্বরস্বতীর নাম পাওয়া যায় নদী হিসেবে।