সনাতন ধর্মে মাকে স্বর্গ থেকে ও বড় বলা হয়েছে, জননী জন্মভূমি স্বর্গাদপী গরিয়সী , (জননী ও জন্মভূমি স্বর্গের চেয়ে বড়) , দুর্গা মা, মহামায়া , সাধারনরা তাদের সংসার শক্তি বাড়ানোর জন্য দুর্গার পূজা করেন । সন্নাসীরা আধ্যাত্নিক শক্তি অর্জনের জন্য সাধনা করেন , সন্নাসীরা সব রকমের পুজা করতে পারেন না, বিশেষ করে শক্তির পূজাগুলো ।
মহাভারতের অর্জুন কুমারী পুজা করতেন, মহামায়ার আরাধনা করতেন । এত দূর থেকে টানলে কঠিন হয় যাবে । বর্তমান অবস্হাটি প্রকাশ করছি । ১৯০১ সালে স্বামী বিবেকানন্দ বেলুড় মঠে দুর্গাপূজার ( সন্নাসীদের ভাষায় মহামায়া, নারীরূপ-মাতৃরূপের আধারনা , সন্নাসীদের আমাদের মত পুজাতে নিষেধ আছে ) শুরু করেন । এটিই ছিলো উনার প্রথম ও শেষ পূজা, কারন ১৯০২ সালের ৪ জুলাই স্বামীজি মহাসমাধিস্হ হলেন । ১৯০১
... বিস্তারিত
মর্ত্য ধামে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ মাঘ মাসের
শুক্লপক্ষের পঞ্চমী তিথিতে প্রথম বারের মতো শ্রীশ্রী সরস্বতী দেবী পূজার
প্রচলন করেন। ভগবান শ্রীকৃষ্ণ তাঁর শৈশব কাল থেকেই সরস্বতী পূজা প্রচলন করে
সমগ্র পৃথিবীর শিক্ষার্থীদের সরস্বতী পূজার গুরুত্ববহ বিদ্যার্জন ও
বিদ্যালয় সমূহে সরস্বতী পূজার প্রচলন করে গেছেন, যা এখনও পর্যন্ত ভারতীয়
উপমহাদেশে প্রচলিত রয়েছে। সরস্বতী পূজা স্বর্গ-মর্ত্যে, উভয়লোকে দেবতা,
গন্ধবৃ, কিন্নর, ঋষি, মহর্ষি, রাজা-প্রজা সবাই শ্রদ্ধার সাথে করে আসছে।
সরস্বতী পূজার অঞ্জলী দেয়ার সময় পলাশ ফুলের ব্যবহার ভগবান শ্রীকৃষ্ণই
প্রচলন করেন। ভগবান শ্রীকৃষ্ণের বয়স তখন ৭ বছর। বাংলাদেশসহ সারা
পৃথিবীতে বিদ্যাদেবীর পূজা ছাত্র-ছাত্রীদের পাশাপাশি জ্ঞানচর্চার সাথে
সম্পৃক্ত সকলে করে থাকেন। মা সরস্ব
... বিস্তারিত