এই আধুনিক যুগেও কেউ মধ্যযুগের আরবদের বর্বর অসহিস্নু ধর্ম কি করে পালন করে।
এখানে ঐ ছাগুর বিশেষ কিছু উক্তি খণ্ডন করা হল।
ছাগুঃ কোন মানুষের পিতৃপরিচয়ের ব্যাপারে গাণিতিক অকাট্য প্রমাণ না থাকা সত্ত্বেও সে একাধিক বাবার সম্ভাবনা সহ্য করতে পারেনা। অথচ যে আল্লাহ সত্যিকার অর্থে একজন মানুষকে পৃথিবীতে পাঠান, তাকে সেখানে বাঁচিয়ে রাখেন, তাকে প্রতিপালন কর
... বিস্তারিত
বিজয়া দশমীর শুভেচ্ছা সবাইকে আজকে
দশমী, অর্থাঁৎ শুক্লপক্ষের দশম দিন, আজকে দেবী মর্তধাম ছেড়ে আবার কৈলাশে
ফিরে যাচ্ছেন। অবশ্যই সনাতন ধর্ম মতালম্বীরা এ ব্যাপারে অনেক ব্যাথিত, তবু
দেবী আবার আসবেন এই আশায় আমরা আছি। ছোট বেলায় দেখতাম সবাই কেমন
নাচানাচি করত মূর্তির সামনে, আমার তখন বুক ফেটে কান্না আসত। আমি ভাবতাম
কেমন পাষন্ড তোরা মা আমাদের ছেড়ে চলে যাচ্ছেন, তার মুর্তি টা নিয়ে তোরা
হাসিখেলায় মেতে উঠেছিস। মনে কি একটু কষ্ট হয়না, যাকে এই কয়দিন ধরে পূজা করা
হলো তাকেই এভাবে বিদায়। কিন্তু এখন বুঝতে পারি এখানে সনাতন ধর্মের দর্শন
কতটা গভীর। যখন কেউ মারা যায় তখন তার দেহ ঠিক ই থাকে শুধু থাকেনা আত্মা
টুকু। তাই আত্মাবিহীন দেহ আর একটা
... বিস্তারিত
দুর্গাপূজায় এক আধ্যাত্মিক ভাব নিহিত। দেবীর পূজায় লাভ হয় ভুক্তি ও মুক্তি উভয়ই। পার্থিব সুখ-সমৃদ্ধির মধ্যে মানুষ খোঁজে ভুক্তি বা ভোগের বস্তু। আর পারমার্থিক চেতনার মধ্যে মানুষ পায় সত্যিকারের শান্তি ও মুক্তি। জীব সত্ত্ব, রজঃ ও তমঃ এই তিন গুণের অধীন। সত্ত্ব—জ্ঞানাত্মক বা প্রকাশস্বরূপ, রজঃ—রাগাত্মক বা আসক্তি ও বিদ্বেষমূলক, তমঃ—মোহ উত্পাদক। সত্ত্বগুণময়ী দেবী স্বয়ং নিয়ন্ত্রণ করছেন রজোগুণের প্রতীক রাগ-দ্বেষযুক্ত মনরূপ সিংহকে। সিংহ শাসন করছে তমোগুণরূপী অসুরকে। এই গুণময়ী দেবীই স্বরূপত ব্রহ্মচৈতন্যময়ী মহাশক্তিরূপে বিভাসিতা। তিনি বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের সবকিছুরই নিয়ন্ত্রী শক্তি। এই হলো দেবীপূজার পারমার্থিক তত্ত্ব। সাধারণ মানুষ হিসেবে আমরা অন্তরে সর্বদা একটা সংগ্রাম অনুভব করি। এ সংগ্র
... বিস্তারিত