মঙ্গলবার অপরাহ্ন, ২৪শে অক্টোবর (৮ই কার্তিক, ১২৮৯, শুক্লা ত্রয়োদশী)। বেলা ৩টা-৪টা হইবে। ঠাকুর খাবারের তাকের নিকট দাঁড়াইয়া আছেন। বলরাম ও মাস্টার কলিকাতা হইতে একগাড়িতে আসিয়াছেন ও প্রণাম করিতেছেন। প্রণাম করিয়া বসিলে ঠাকুর হাসিতে হাসিতে বলিতেছেন, তাকের উপরে খাবার নিতে গিছিলাম, খাবারে হাত দিয়েছি, এমন সময় টিকটিকি পড়েছে, আর অমনি ছেড়ে দিইছি। (সকলের হাস্য)
শ্রীরামকৃষ্ণ — হাঁ গো, ও-সব মানতে হয়। এই দেখ না রাখালের অসুখ, আমারও হাত-পা কামড়াচ্ছে। হল কি জানো? আমি সকালে বিছানা থেকে উঠবার সময় রাখাল আসছে ম
... বিস্তারিত
সত্ত্বঃ, রজঃ ও তমোঃ - এই তিন গুণের তারতম্যে মানুষের স্বভাবের পার্থক্য
সত্ত্বঃ গুণের অধিকারী যারা, তাঁরা সাধারণত শান্ত ও ধীরস্থিরভাবে চলাফেরা করেন। তাদের চলনে, বচনে ও কর্মে সর্বদা সততা ও সজীবতা ফেঁটে ওঠে। লোভ, মোহ, কাম, ক্রোধ, মদ ও মাৎসর্য - এদেরকে একত্রে বলা হয় ষড়রিপু। এই ষড়রিপু সত্ত্বঃ গুণে গুণান্বিত মানুষদের আক্রান্ত করতে পারে না। প্রেম-প্রীতি, স্নেহ-ভালবাসা, শ্রদ্ধায় আর ভক্তিতে তাদের হৃদয় মন সদা জাগ্রত। এগুণের মানুষরা পূজার বাহ্যিক আচার অনুষ্ঠানে বিশ্বাসী নয়। এরা সাত্ত্বিক পূজায় বিশ্বাস করে বলে এরা দেব গুণে গুণান্বিত। আত্মার মুক্তির জন্য তাঁরা কামনা বাসনা ত্যাগ করে দেবী আরাধনায় বিভোর হয়ে উঠেন।
রজঃ গুণের অধিকারীরা হন কর্মঠ। তাদের চিন্তা ও চেতনায় সর্বময় উচ্চাক
... বিস্তারিত