স্বরলিপিতে রচিত রবীন্দ্রনাথের প্রার্থনা সঙ্গীত পূজাঃ
বরিষ ধরা-মাঝে শান্তির বারি। শুষ্ক হৃদয় লয়ে আছে দাঁড়াইয়ে ঊধর্বমুখে নরনারী॥ না থাকে অন্ধকার, না থাকে মোহপাপ, না থাকে শোকপরিতাপ। হৃদয় বিমল হোক, প্রাণ সবল হোক, বিঘ্ন দাও অপসারি॥ কেন এ হিংসাদ্বেষ, কেন এ ছদ্মবেশ, কেন এ মান-অভিমান। বিতর’ বিতর’ প্রেম পাষাণহৃদয়ে, জয় জয় হোক তোমারি॥
নমস্কার আমি ভারতিয়, বাঙালি। সোজা সা্পটা বলতে জিভ আটকায় না--এই যা আর কি-------'''
যাই হোক –আফটার অল বাঙালি, তাই বাংলাদশের বিভিন্ন ব্লগে ঢু মারতে মারতে হটাত'এই ব্লগের খোজ পেয়ে যাই, ভালো লাগে এই ব্লগের বেশ কিছু পোস্ট। তবে আশ্চযের ব্যাপার এই যে--প্রায় বেসির ভাগ ব্লগেই অনেক ব্লগারের নিদিষ্ট কোন কারন ছাড়াই তিব্র ভারত বিরোধিতা ভিষণ খারাপ লাগে। যেমন-এটা নাকি একটা নোংড়া সংস্কিতির দেশ,১২৫ কোটির এই দেশ নাকি ভেঙে যাবে---আরো আরো অনেক নোংড়া কিছূ । এই সব উব্ব্রর মস্তিস্ক সম্পন্ন প্রতিভাবানদের সাদরে জানাতে ইচ্ছা করে ,যে------ আমারা জানি -আমাদের জাতির পিতা কে-- অনেকদের মত ২ বা ৩ জন নয় ? রাতারাতি কোন জেনারেল বা প্রধান দাবি কোরে বস
... বিস্তারিত
অন্ত মানে শেষ। ইষ্টি মানে যজ্ঞ। সুতরাং ‘অন্তেষ্টি’ শব্দের অর্থ শেষ যজ্ঞ। এই শেষযজ্ঞ বলতে বোঝায় অগ্নিতে মৃতদেহ আহুতি দেওয়া। সোজা কথায় পচনশীল মৃতদেহটি সযন্তে দাহ করা। অন্তেষ্টিক্রিয়ার সুনির্দিষ্ট মন্ত্র ও বিধি-বিধান আছে। দাহকারী কে কে হতে পারে, অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে তার ক্রমও নির্দিষ্ট আছে। দাহের অধিকারী জ্যেষ্ঠপুত্র, অভাবে অন্যপুত্রগণ, অভাবে শাস্ত্র নির্দেশিত অন্য কোন ব্যাক্তি স্নান করে শবদেহ শ্মশানে এনে প্রথমে অন্নপাক করতে হবে। মৃত দেহকে কখনও বস্ত্রশূন্য করতে নেই। শবদেহে ঘি মাখিয়ে স্নান করাতে হবে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ৪০ বছর আগে হারিয়ে যাওয়া পিতলনির্মিত একটি কালীমূর্তির খুঁজে পেয়েছে আখাউড়ার মোগড়া দশভোজা কালীমন্দির কর্তৃপক্ষ।
শুক্রবার দুপুরে হাওড়া নদী থেকে বালু তোলার সময় শ্রমিকরা ওই মূর্তিটি খুঁজে পান।
মন্দির পরিচালনা কমিটির সভাপতি রতন পাল বাংলানিউজকে জানান, পিতলের ওই কালী মূর্তিটি ৬০ থেকে ৬৫ বছর আগে ত্রিপুরার তৎকালীন মহারাজা মানিক্য বাহাদুর মন্দিরে দান করেছিলেন।
তিনি আরও জানান, মূর্তিটি প্রায় এক ফুট উঁচু। খুঁজে পাওয়া মূর্তিটি একই মন্দিরে রাখা হয়েছে।
একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানি হানাদাররা মন্দির ভাঙচুরের পর ওই মূর্তিসহ মন্দিরের সব মূর্তি হাওড়া নদীতে ফেলে দিয়েছিল বলে জানান রতন পাল।
২০০১ সালের ১১ই সেপ্টেম্বর নিউ ইয়র্কের বিশ্ব বাণিজ্য কেন্দ্রে বিমান হামলাকে বলা হয় শতাব্দীর ভয়াবহতম সন্ত্রাসী হামলা। দুঃখিত এই হামলাকারীদের সন্ত্রাসী বললে ইনারা অবশ্য অসন্তুষ্ট হন। হওয়ারই কথা। যে উনিশজন বিমান ছিনতাই করে টুইন টাওয়ার ও পেন্টাগন ভবনের উপর হামলে পড়েছিল তারা তো আর এমনি এমনি এমনটা করে নি। তারা করেছিল তাদের ধর্মের জন্য। তাদের স্রষ্টার মন জয় করার জন্য। তাদের সন্ত্রাসী বলে? এমন স্পর্ধা কে দেখায়? তারা সন্ত্রাসী নয়। তারা ধর্মের সৈনিক। তারা হল জিহাদি। আজ থেকে দশ বছর আগে একুশে টিভিতে ব্রেকিং নিউজ শুনলাম একটি যাত্রীবাহী বিমান নিউইয়র্কের একটি ভবনের ভিতর ঢুকে পড়েছে। তখনও পরি
... বিস্তারিত