যার অর্থ // লা ইলাহা পাঠ করিলে পাঠ মোচন হবে একমাত্র ইলাহা ছাড়া পুজনীয় কোন স্বত্তা নেই বৈকূণ্ঠে (স্বর্গে) প্রবেশের অভিলাস যদি থাকে তাহলে মুহাম্মদ প্রর্দশিত পথই অন স্বরনীয়।
জানিনা এটা শ্রী সুশান্ত ভট্যাচার্যবাবু কোথায় পেয়েছেন- তবে আমি বলবো
বেদ নিশ্চয়ই মুহাম্মদের জন্মের আগে লেখা। আর কোরআন নিশ্চয়ই বেদের পরে লেখা। এ পর্যন্ত মানবেন। অতীতের কথা বলার চেয়ে ভবিষ্যদ্্বাণী করা কঠিন মানবেন। তো কোরআনের জন্য তো বেদ অতীত বিষয়। কোরআনের কোথাও তো বেদের কোনো ভালো খারাপ মন্তব্য নেই। কোরান হাদিসের কোথাও রাম, কৃষঞ, বেদ, হিন্দু ধর্ম, এমনকি এতবড় যে ভারত উপমহাদেশ সে সম্পর্কেও কোনো কথা নেই। অথচ আপনারা বলছেন, বেদে ভবিষ্যতে মুহাম্মদ যে আসবেন এবং তার হাতেই যে মানবজাতির মুক্তি সে ভবিষ্যদ্্বাণী করা হয়েছিল। তো এ থেকে একটি প্রশ্ন দেখা দেয়। প্রশ্নটি হলো, এতো বড় যে হিন্দু ধর্ম, সে সম্পর্কে কোরানের আল্লাহ কিছুই জানতেন না। যদিও তা ইসলামের আগের ঘটনা। আর বেদের লেখক ঋষিরা এত পরের মুহাম্মদ সম্পর্কে সত্যিকার ভবিষ্যদ্্বাণী করতে পারলেন নির্ভুলভাবে? তাহলে কি কোরআনের আল্লাহর চেয়ে বেদের ভগবান কি বেশি বুদ্ধিমান? যেখানে কোরআনের আল্লহ বেদ বা হিন্দু ধর্মের নাম জানেন না। আসলে তো কোরানের আল্লাহ আরব বিশ্বের বাইরে যে পৃথিবী আছে সে সম্পর্কেই কিছু জানেন বলে মনে হয় না। সেখানে বেদের ভগবান দূর ভবিষ্যত সম্পর্কে ওয়াকিবহাল। তো আপনাদের কি মনে হয়? কে বেশি শক্তিশালী ও বুদ্ধিমান? বেদের ভগবান না কোরআনের আল্লাহ?
কুপমন্ডুকতা আর কি! বেটারা ইহন্দু নাম ব্যবহার করে বেদ গীতা বিকৃতি করা শুরু করেছে। রামায়ণ-মহাভারতের অনেক ফেক কপি বের করেছে এবং খুবই কম দামে তা বাজারে ছাড়ছে। অনেক হিন্দু ধর্ম সংগঠন তা না বুঝেই বিক্রিও করছে। হরফ প্রকাশনী শাস্ত্র বিকৃত করা ইরানী ও আই এস আই সাহায্যপুষ্ট সংস্থা। যা জামাত-শিবির ও তালেবানের প্রচার কে এগিয়ে নিতে করা হয়েছে। সহজ সরল আর্য গণ তা সত্য বলে ধরে নিচ্ছে। কেই কি নেই শুয়োরদের এ কর্ম বন্ধ করার?!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!! আসুন হিন্দুদের এ সম্পর্কে সচেতন করি এবং যথাযথ প্রামাণিক সোর্স ছাড়া শাস্ত্র কিনতে নিরুতসাহিত করি।
আকবরের দীনে এলাহী ধর্মের জন্য এরকম শ্লোকের ধর্মগ্রন্থ লেখা হয়েছিল। যেটাকে অল্লোপনিষদ বলা হয়। আরেকটি বেদের নাম শুনা যায়। নামটা মনে হয় উত্তরায়ন বেদ। এগুলো হিন্দুদের ধর্মগ্রন্থ নয়। তবুও ইসলামী চিন্তাবিদরা হিন্দুর বলে চালিয়ে নেয়। এগুলো আকবরের সময় লেখা হয়েছে বলে ধারণা করা হয়। মোল্লারা আকবরকে দেখতে পারে না। তবে আকবরের আমলের এইসবকে বইকে পছন্দ করে।