বিজ্ঞানঃ অনেকের ধারনা বৈদিক যুগের ঋষিগণ বৈজ্ঞানিক তথ্য সম্পর্কে অনভিজ্ঞ ছিলেন। কিছু ঋগ্বেদের মধ্যে এমন কিছু সুক্তের সন্ধান পাওয়া যাচ্ছে যেগুলি থেকে ঋষিদের বৈজ্ঞানিক ধ্যান-ধারনাও পরিচয় স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। প্রথম মণ্ডলের চুরাশি সুক্তের পঞ্চদশ মন্ত্রের অনুবাদ এইঃ ‘এরূপে আদিত্য রশ্মি এ গমনশীল চন্দ্রমণ্ডলের অন্তর্গত ত্বষ্টৃতেজ পেয়েছিল।’ এখানে ত্বষ্টৃতেজ অর্থে সুর্যালোক। অর্থাৎ সুর্যের আলোক চন্দ্রে প্রতিফলিত হলে যে চন্দ্র আলোকিত হয় এ তথ্য ঋগ্বেদের ঋষিদের অজানা ছিল না।
সৌর বছর ও চান্দ্র বছরের মধ্যে পার্থক্য সূচক এই ঋক্ টির (১।২৫।৮) অনুবাদ দেখুনঃ 'যিনি ধৃতব্রত হয়ে স্ব স্ব ফলোৎপাদী দ্বাদশ মাস জানেন এবং যে ত্রয়োদশ মাস উৎপন্ন হয় তাও জানেন।' সৌরবৎসর ৩৬৫ দিনে এবং চান্দ্রবৎসর ৩৫৫ দিনে হয় অর্
... বিস্তারিত
মাস্টার তখন বরাহনগরে ভগিনীর বাড়িতে ছিলেন। ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণকে দর্শন করা অবধি সর্বক্ষণ তাঁহারই চিন্তা। সর্বদাই যেন সেই আনন্দময় মূর্তি দেখিতেছেন ও তাঁহার সেই অমৃতময়ী কথা শুনিতেছেন। ভাবিতে লাগিলেন, এই দরিদ্র ব্রাহ্মণ কিরূপে এই সব গভীর তত্ত্ব অনুসন্ধান করিলেন ও জানিলেন? আর এত সহজে এই সকল কথা বুঝাইতে তিনি এ-পর্যন্ত কাহাকেও কখনও দেখেন নাই। কখন তাঁহার কাছে যাইবেন ও আবার তাঁহাকে দর্শন করিবেন এই কথা রাত্রদিন ভাবিতেছেন।