১৯৪৭ সালে ভারতবর্ষ ভাগ হবার পর তদানিন্তন পশ্চিম পা্কিস্থান এর সংখ্যালঘু (হিন্দু,শিখ এবং অন্যান্নদের) খোলা তরবারি দিয়ে কচুকাটা করে,মহিলাদের উপর পাশবিক নি্যাতন করে, বাকি মুষ্টিমেয় হতভাগ্য দের একটি কাপড় (গামছা) পডিয়ে – পশ্চাতদেশে লাথী মেরে দেশ থেকে বের করে দেওয়া হয়ে ছিল। অথ্রাত ১০০% মুসলিম দেশে কনো বিজাতি / মালাউন থাকবে না। আর পূর্ব পা্কিস্থানে বসবাস রত সেই সময় কার আদি বারেন্দ্র হিন্দুরা (ধনাঢ্য রাজা, জমিদার এবং উচ্চ শিক্ষিত ব্যাক্তি গণ) --সহ সমাজের সব শ্রেনীর মানূষ শুধু মাএ হিন্দূ হবার কারনে প্রাণ বিষজ্জন অথবা স্মমান হীনতার ভয়ে -জলের দরে পৌত্তিক সম্পত্তি রাতের অন্ধকারে বেচে দিয়ে অথবা ফেলে রেখে ( রাজবাড়ি ,জমিদার বাড়ি, দেবত্তর সম্পত্তি তার প্রমান) পশ্চিম বাংলার বিভিন্ন প্রান্তে চলে এসেছিলেন – যা সমান ভাবে আজ ও অব্যাহত। । ইস" বাপুজী(গান্ধীজী) যদি সেই সময় মোহন্মদ আলি জিন্নার মত সেই কাজ টাই করতেন তাহলে ইতিহাস নিশ্চই অন্যরকম হতো --- আর আজকের সেই লোকসভা (জাতীয় সংসদ) ,অক্ষরধাম মন্দির- কিংম্বা ম্নুব্বাই অ্যাটাক ও হতোনা। । অথবা------ ১৯৭১ সালে একই ঘটনার পূনরাবত্তি ঘটে তদানিন্তন পুর্ব পা্কিস্থান বা অধুনা বাংলাদেশে। ,৩০ লক্ষ মানু ষের আত্তত্যাগের মধ্যে দিয়ে সাধিনতা আসেই ঠিকই-- কিন্তু শুরুতেই প্রথম টার্গেট হয় সেই সংখ্যা লঘুরা। । কেন-----------------------------------------???? কথা-গুলো বলছিনেন--অ্মল দা--নাটোরের সীংড়া থানার অন্তঃগত--কোন এক গ্রাম থেকে আসা-- হতভাগ্য মানূষ- যাদের কে এ খান কার বযজেস্ট রা --রিফিঊজী--বলে। *(ক্রমশঃ প্রকাশ্য )
**** ব্লগ আধীকারিক মহাশয় (মডারেটার) যদি এই পোস্ট প্রকাশের অনূমতি দেন-তবেই অমল দার-এই গোপন যন্ত্রনার কথা আর দশ জন ব্লগার ক্ললিগস দের সামনে আনতে পারবো---'''''''