এমন যদি অবস্থা হয় তাহলে আমরা কোথায় যাব, এই এলাকাতে বেশ মুসলমান আছে তার পাশাপাশি হিন্দু সংখ্যা ও অনেক অনেক। স্থানীয় মানুষের হিসাব করলে হিন্দু ই মনে হয় বেশী হবে। যেখানে এই মন্দিরটা আছে তার পিছনেই তহশিল অফিস তার পাশে একটা মসজিদ। এখানে যারা নামাজ পড়ে তারা বেশিরভাগ ই সেই এলাকার তাদেরকে রিফুজি বলা হয়। কারণ ১৯৯০ এর দিকে নদীভাঙনের শিকার হয়ে অনেক মানুষ এখানে আসে। তৎকালীন চেয়ারম্যান তাদেরকে সেই সরকারী জায়গাতে থাকতে দিয়েছিলেন। মন্দিরের উত্তরে দুইটি পাড়া রাজবংশীদের আর মন্দিরের দক্ষিণে একটি বড় হিন্দু অধ্যুষিত এলাকা। কিন্তু সেই রিফুজিপাড়া টা হচ্ছে বিষফোড়ার মত। সেখানে প্রতিদিন মাদকের জমজমাট বাজার বসে, জুয়াখেলা, দেহব্যাবসা সব কিছু চলে। যেহেতু এখানকার মানুষগুলো ভালোনা তেমন তাই তাদেরকে কেউ তেমন একটা ঘাটায় না। যদিও সঠিক খবর টা পাচ্ছিনা কারা করছে, তবে সকালে নামাজ পড়ে তার পাশের এলাকার মানুষ ই আসবে। তাই আমার তীব্র সন্দেহ হচ্ছে তারাই করছে। আমি কালকে আরো ডিটেইলস খবর জেনে আপডেট জানাব।
মন্দিরটা পরিচালনা করে একজন মূর্তি কারিগর। অত্যন্ত গরীব লোক উনাদের পরিবার এখানে অনেক দিন ধরে মাটির তৈজসপত্র ও মূর্তি তৈরী করতো । কিন্তু তাদের উপরে এই হামলা অত্যন্ত গর্হিত কাজ । বিচার চেয়ে লাভ নেই এসবের বিচার হয়না।
বিচার চেয়ে লাভ নেই এসবের বিচার হয়না। এসবের মানে কি? আপনি আর্য হলে (ম্লেচ্ছ/যবনরা যাকে গালি অর্থে হিন্দু বলত) এ কথা বলা ঠিক হয়নি। আর্যরা জাগলে পালানোর রাস্তা পাবে না তারা। আপনারা এভাবে বললে আর্যরা প্রতিবাদের ভাষাও হারিয়ে ফেলবে। তাদের সাহস দিন। আইন সহায়তা দিন। তাদের কষ্ট লাঘব হবে। তবে শুদ্ধভাবে দেবীর অর্চনা হলে যবনরা এর জন্য অবশ্যই দেবী দ্বারা ভয়ংকর শাস্তি পেত। আমাদের ভগবানের শরণে থাকা উচিত। বেটারা মা কালিকেই ভগবান ভাবা শুরু করেছে এবং কষ্টও পাচ্ছে তাই। তাই সবাইক গীতার প্রকৃত শিক্ষায় শিক্ষিত হতে হবে এবং তা পালন করতে হবে। সবাই দ্রুত ঐসব অসুর কুলের সাজা প্রার্থনা করুন ভগবানের কাছে। এর বিকল্প কি আছে?
হিন্দুদের প্রতি আফসোস হয় বেদে পরিস্কার বলা আছে ঈশ্বরের মূর্তি নেই তবুও মূর্তি বানিয়ে পূজা করা হয়। সকলে বেদের বিরুদ্ধে চলছে। হিন্দুদেরও মূর্তি ভাঙা উচিত।