হিন্দু তথা সনাতন ধর্মের প্রধান ধর্ম গ্রন্থের প্রথম ভাগ হল ঋগবেদ। এই ঋগবেদে আছে স্রষ্টার স্তুতি এবং অনেক অনেক শ্লোক। এখানে নিচে এই ঋগবেদের ডাঊনলোড লিংক দেয়া হল ব্লগা্র হৃদয় এর অনুরোধে।
রজত দাদা এটা বম্পূর্ণ বাংলাতে। অনেক দিন ধরে নেটে বাংলা টা সার্চ করছিলাম কিন্তু অবশ্যই জানেন বাংলাতে বেদ পাওয়া প্রায় অসম্ভব একটি ধারনা, যাই হোক অনেক দিনের আশা পুরণ হয়েছে আমাদের পেয়েছি বাংলাতে বেদ সহ আরো দুষ্প্রাপ্য কিছু ধর্মীয় বই(যা বর্তমানে টাকা দিয়েও পাওয়া যাবে কিনা সন্দেহ আছে)। যেমন কলিকতন্ত্রম, সৌরপুরাণ, শিবসংহিতা, পাতঞ্জল দর্শন, কামাথ্যা মাহাত্ব্য সহ অনেক দুষ্প্রাপ্য কিছু বই। আশা করছি ধীরে ধীরে সেগুলো এখানে তুলে ধরবো। যদি সনাতন ধর্মে বিশ্বাসী ও এর প্রসারে উদ্যোগী কিছু মানুষ আমাদের সাথে এই দায়িত্ব মাথায় তুলে নেয় তবে আমাদের পথটা আরো সুগম হতো। ধন্যবাদ দাদা। ভালো থাকবেন
মৃদুল দাদা আপনাকেও ধন্যবাদ, আমাদের সবার ই জ্ঞানের পিপাসা অনেক, এই সাইট টি করার পর থেকে দেখছি এখনও অনেক শিক্ষিত যুবসমাজ হিন্দু ধর্ম সম্পর্কে জানতে চায়, তারা একটা বিষয় উপলব্ধি করেছে যে এর মাঝে অনেক অনেক গুরুত্বপূর্ণ জিনিস আছে যা অন্য কোথাও নেই। তাই আমরা সনাতন ধর্ম জানার ও আলোচনার জন্য মুক্ত এক প্ল্যাটফর্ম করে দিতে চাই এটাকে । আশা করি আমাদের সহযাত্রী হবেন। ধন্যবাদ ভালো থাকবেন।
হৃদয় আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ। আরো বেশ কিছু দুষ্প্রাপ্য বই আছে,সেগুলো সামনে ধীরে ধীরে পাবলিশ করবো। আপনারা শুধু এই সাইটের প্রতি ও সনাতন ধর্মের প্রতি ভালোবাসা টুকু রাখবেন তাহলে দেখবেন সনাতন ধর্ম পুর্নজাগরনের শুরু এখান থেকেই হবে। ধন্যবাদ ভালো থাকবেন।
তৃতীয় অধ্যায় পর্যন্ত পড়ে শেষ করেছি, মনে হল আরও একবার ধন্যবাদ দেওয়া দরকার, কারণ এই বাংলা অনুবাদটি চমৎকার! সচরাচর যেমন আড়ষ্ট বাংলায় ধর্মগ্রন্থ গুলি অনুবাদ হয় তেমন নয়, পড়ে খুবই ভালো লাগছে।
অনলাইনে প্রথম বাংলা বেদ দেওয়ার জন্য ইশ্বরের কাছে আপনাদের সর্বাঙ্গীন মঙ্গল কামনা করি।
করেছেন কি !!!!! ১.৫ মাস ধরে বাসায় রয়েছে অথচ ২ পৃষ্ঠা ও ঠিক মতো পড়তে পারিনি, আর আপনি দুই দিনেই ??????? একটা কাজ করতে পারেন প্রতিটি অধ্যায় নিয়ে সংক্ষিপ্ত একটা আলোচনা করে একটা সিরিজ লেখা লিখতে পারেন। আমাদের মত আলসে দের জন্য অনেক কাজে দেবে। যদি সময় পান তবে একটু ভেবে দেখবেন, আর মনে হয় এখনি সময় কারণ সামনে এমন আরো দুর্লভ বই প্রকাশ করবো তখন শুধুই পড়বেন, লেখার সময় পাবেন না।
দাদা, আমার সন্দেহ কদাচিৎ মিথ্যা হয়। অহংকার করছি না। মুসলিমরা আমাদের অনেক শাস্ত্র বাংলা অনুবাদ করেছে বিকৃতভাবে। ইসলাম প্রচারের সুবিধার্থে। হরফ এরকম একটি প্রকাশনী। এখানকার অর্থ বৈদিক অভিধানের অনেকটাই উল্টো। হিন্দুরা পড়ছে আর সনাতন ধর্মকে ঘৃণা করছে। দেখে তারা খুবই খুশি। এখন বলে বেড়াচ্ছে হিন্দু শাস্ত্র একসময় সঠিক ছিল কিন্তু এখন সব মিথ্যা হয়ে গেছে।
দাদা স্বাগতম আপনাকে। আমাদের আপলোড করা বই গুলো বর্তমানের না। যেমন এই বেদ টি প্রকাশ কাল হচ্ছে ১লা বৈশাখ ১২৯৩ আর এখন চলছে ১৪১৭, তাহলে ভেবে দেখুন এটা কত আগের। তারপরেও পড়ে দেখুন যদি কোথাও সন্দেহ লাগে তবে আলোচনা করা যাবেনে। ভালো থাকবেন।