ঈশ্বর যে দেবতা সৃষ্টিকে পালন করেন, তার নাম বিষ্ণু। বিশ্বকে প্রকাশ করে বিরাজ করেন বলে তার নাম বিষ্ণু বেদে বিষ্ণু দেবতার উল্লেখ আছে। বেদে বলা হয়েছে, বিষ্ণু পার্থিব লোক পরিমাপ করেছেন। বিশাল তার শরীর, তিনি চিরতরুণ। পুরাণে বলা হয়েছে, বিষ্ণু সৃষ্টির পালক। ব্রহ্মা, বিষ্ণু ও শিব পৌরাণিক দেবতাদের মধ্যে প্রধান। এ তিনজন প্রধান দেবতাকে একত্র ‘ত্রিমূর্তি’ বা ‘ত্রিনাথ বলা হয় সুতরাং বিষ্ণু এই ত্রিমূর্তির অন্যতম। বিষ্ণুর অনেক নাম। যেমন, নারায়ণ, কৃষ্ণ, গোবিন্দ ত্রিবিক্রম ইত্যাদী।
জন ডালটনের আনবিক তত্ত্ব নিশ্চয়ই ক্লাস নাইন টেনের রসায়ন বইতে পড়েছেন। সেখানে যে আনবিক তত্ত্ব দেয়া আছে সেটাই আচার্য কনাদ দেন যিশু খৃষ্টের ও জন্মের ৬০০ বছর আগে।
বৈষয়িক দর্শন নামে একটি গ্রন্থ রচনা করেন তিনি
... বিস্তারিত
কাশ্মীরে হিন্দুরা আজ মুসলমান সন্ত্রাসীদের হাতে নির্যাতিত। ১৯৮৯ সাল পর্যন্ত এই উপত্যকা ছিল শান্ত। পাকিস্তানের মদদে সেখানকার মুসলিমরা হিন্দুদের উপর হামলা শুরু করে। ৪ লাখ হিন্দু উপত্যকা ছেড়ে চলে যায়। যারা যায় নি তারা মুসলিমদের হাতে গণহত্যার শিকার হয়।
১৯৯০ এর ১৯ থেকে ২১ জানুয়ারী কাশ্মিরের প্রতিটি মসজিদ থেকে মাইকে বাজানো হয়ঃ
হিন্দুরা হয় মুসলিম হও নতুবা কাশ্মির ছাড়। আমরা হিন্দু নারী ও পাকিস্তান চাই।
নিঊটনের সুত্র যে সুত্র দিয়ে তিনি অমর সেই সুত্র নিউটনের ও আগে- তাও ১২০০ বছর আগে??
কিভাবে সম্ভব?
ঠিক আছে আগে নিচের লাইন গুলো পড়ুন
“Objects fall on the earth due to a force of attraction by the earth. Therefore, the earth, planets, constellations, moon and sun are held in orbit due to this attraction.”
" বস্তু পৃথিবীর আকর্ষণে পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসে। পৃথিবী , চাঁদ এবং অন্যান্য গ্রহ সমূহ নিজ নিজ কক্ষ পথে ঘুরছে শুধু মাত্র এই শক্তি বলে।"
কি মনে হচ্ছে না এটা নিঊটনের গতি সুত্র???
না এটা নিঊটনের সুত্র নয়। এটা লিখেছেন পন্ডিত ভাস্করাচার্য । তাঁর রচিত "সূর্যসিদ্ধান্ত" (৪০০-৫০০ অব্দে) গ্রন্থ
... বিস্তারিত
আধুনিক গণিত শাস্ত্র যে একটু হলেও জানে সে পাই এর নাম শুনবেই। এই পাই এর মান ৩.২৮ ধরে আমরা সাধারন গণিত এর অংক সমূহ করে থাকি। কিন্তু আমরা কি জানি এটা কি? পাই- হল বৃত্তের ব্যাস এবং পরিধির অনুপাত। পৃথিবীর সকল বৃত্তের ক্ষেত্রে এর মান সমান। এখন আসি একটি শ্লোক এ- শ্লোক্টি হলঃ
অনেকেই আমরা বিষয় টা না জেনেই ব্যাবহার করি। কিন্তু কেন করি? অনেকেই মেইল এড্রেস এ এটা ব্যাবহার করেন। না জেনেই হয়ত করেন। আসেন জেনে নেই ৭৮৬ এর মানে কি? উপরে আপনারা দেখছেন সংস্কৃত সংখ্যা। এই সংখ্যা গুলো সংস্কৃত থেকে সোজা ট্রান্সলেট করা হয়েছে।খেয়াল করি- ৭৮৬ শব্দ গুলো।
“বালিশ ও তার খোলটা” — দেহী ও দেহ। ঠাকুর কি বলিতেছেন যে, দেহ বিনশ্বর, থাকিবে না? দেহের ভিতর যিনি দেহী তিনিই অবিনাশী, অতএব দেহের ফটোগ্রাফ লইয়া কি হইবে? বরং যে ভগবান অন্তর্যামী মানুষের হৃদয় মধ্যে বিরাজ করিতেছেন তাঁহারই পূজা করা উচিত?
ঠাকুর একটু প্রকৃতিস্থ হইয়াছেন। তিনি বলিতেছেন —
“তবে একটি কথা আছে। ভক্তের হৃদয় তাঁর অবস্থান। তিনি সর্বভূতে আছেন বটে, কিন্তু ভক্তহৃদয়ে বিশেষরূপে আছেন। যেমন কোন জমিদার তার জমিদারির সকল স্থানেই থাকিতে প
... বিস্তারিত
ঋগ্বেদ পরিচয় - (২) ঋগবেদের সঙ্গে অন্য বেদের সম্পর্ক
ঋক্,
সাম, যজু ও অথর্ব এই চারটি বেদের সঙ্গে পরস্পর ঘনিষ্ঠ সন্বন্ধ আছে।
ঋকবেদের শাকল শাখাই সমধিক প্রচলিত। তাতে দশটি মন্ডল আছে এবং প্রতি মন্ডলে
অনেকগুলি সূক্ত বা দেবতার উদ্দেশ্যে রচিত প্রশস্তি আছে। এই সূক্তগুলির
উপাদান হল কয়েকটি মন্ত্র। এই মন্ত্রগুলিকে ঋক্ বলে। ঋক্ সমূহের সংগ্রহ
গ্রন্থ বলেই ঋগবেদের এই নাম। কোনও সূক্তে ঋক্ সংখ্যা ৪।৫টি, কোনও সূক্তে
২৫।৩০টিও আছে। কোথাও আরও বেশী আছে।
ঋগবেদের দশটি মন্ডলে মোট ১০,৫৫২টি ঋক্ নিয়ে ১,০২৮টি সূক্ত আছে। এদের মধ্যে
অষ্ট
... বিস্তারিত